ইজতেমার প্রথম পর্বে অংশগ্রহণের জন্য বিভিন্ন খিত্তা ও পয়েন্টের মুসল্লিরা ইতোমধ্যে ময়দানে পৌঁছাতে শুরু করেছেন এবং তারা নিজেদের নির্ধারিত খিত্তায় অবস্থান গ্রহণ করেছেন।
এবারের ইজতেমা দুই ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্ব ৩১ জানুয়ারি শুরু হয়ে ২ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে। দ্বিতীয় পর্ব শুরু হবে ৩ ফেব্রুয়ারি এবং ৫ ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হবে।
প্রথম পর্বে অংশগ্রহণ করবে ৪১টি জেলা, এর মধ্যে গাজীপুর, টঙ্গী, ধামরাই, গাইবান্ধা, মিরপুর, কাকরাইল, নাটোর, মৌলভীবাজার, রাজশাহী, দোহার, ডেমরা, নড়াইল, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, নবাবগঞ্জ, নীলফামারী, দিনাজপুর, রংপুর, বগুড়া, নারায়ণগঞ্জ, বরিশাল, ভোলা, চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, যশোর, মাগুরা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, নেত্রকোনা, শেরপুর, ফরিদপুর, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, খুলনা, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, ঝিনাইদহ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, পিরোজপুর, কুড়িগ্রাম, পঞ্চগড়, রাজবাড়ী— এই সব জেলার মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করছেন।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের শুরায়ী নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানিয়েছেন, তাবলিগের মেহনত হলো দ্বীনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ, এবং ওলামায়ে কেরাম হচ্ছেন দ্বীনের ধারক-বাহক। তিনি বলেন, ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা উলামায়ে কেরামের তত্ত্বাবধানে তাবলিগের মেহনত করতে চান, তবে এতো বিশাল সংখ্যায় অংশগ্রহণ করায় টঙ্গী মাঠের ১৬০ একর জায়গায় তাদের অবস্থান করা অত্যন্ত কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।