চার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেবেন আজ
চার সংস্কার কমিশন অর্থাৎ পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন, নির্বাচনব্যবস্থা ও সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধানরা আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দিতে যাচ্ছেন। আর জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগের জন্য সময় বাড়ানো হয়েছে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত।
গতকাল মঙ্গলবার (১৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত মিডিয়া ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম জানান, বুধবার সংস্কারের জন্য গঠিত চারটি কমিশনপ্রধান তাদের নিজ নিজ কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেবেন।
এবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন রয়েছে ৫০ থেকে ১০০ করার প্রস্তাব দিয়েছে। তবে এসব আসনে ভোট হবে সরাসরি। সংস্কার কমিশনের সদস্যরা জানান, তিন শ আসনের মধ্যে লটারি করে এক শটি নির্ধারণ করা হবে। সেসব আসনে প্রতিযোগিতা করবেন কেবল নারীরা। পরবর্তী দুই সংসদে বাকি দুই শ আসনে নারীদের ভোট হবে। একে বলা হচ্ছে ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি।
বাহাত্তরের সংবিধানে তিন শ আসনে সংসদ নির্বাচনের বিধান করা হয়। আর ১০ বছরের জন্য ১৫টি সংরক্ষিত নারী আসন রাখা হয়। পরবর্তীতে সংরক্ষিত নারী আসন করা হয় ৫০টি। তিন শ আসনের সংখ্যানুপাতে আসনগুলো বণ্টন করা হয়।
দেখা যায়, সংরক্ষিত ৫০ আসনে নারীরা নির্বাচিত হন দলীয় সমঝোতার মাধ্যমে। এ নিয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য জেসমিন টুলী বলেন, এসব কারণে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা যায়নি।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. মো. আব্দুল আলীম জানান, সংরক্ষিত নারীদের জন্য ১০০ আসনের সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। পর্যায়ক্রমে তিন সংসদ নির্বাচনে তিন শ আসনে সংরক্ষিত নারীদের ভোট হবে।
জেসমিন টুলী আরও জানান, অতীতে দেখা গেছে, একজন নারী সংসদীয় আসনে পরাজিত হয়েও সংরক্ষিত আসনে এমপি হয়েছেন। সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে এবার সে সুযোগ থাকছে না।
কমিশন বলছে, দলের ইচ্ছা বা দয়ায় নয়, জনপ্রিয়তার মাপকাঠিতে নির্বাচিত হবেন সংরক্ষিত নারীরা।
চার সংস্কার কমিশন অর্থাৎ পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন, নির্বাচনব্যবস্থা ও সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধানরা আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দিতে যাচ্ছেন। আর জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগের জন্য সময় বাড়ানো হয়েছে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত।
গতকাল মঙ্গলবার (১৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত মিডিয়া ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম জানান, বুধবার সংস্কারের জন্য গঠিত চারটি কমিশনপ্রধান তাদের নিজ নিজ কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেবেন।
এবার নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন রয়েছে ৫০ থেকে ১০০ করার প্রস্তাব দিয়েছে। তবে এসব আসনে ভোট হবে সরাসরি। সংস্কার কমিশনের সদস্যরা জানান, তিন শ আসনের মধ্যে লটারি করে এক শটি নির্ধারণ করা হবে। সেসব আসনে প্রতিযোগিতা করবেন কেবল নারীরা। পরবর্তী দুই সংসদে বাকি দুই শ আসনে নারীদের ভোট হবে। একে বলা হচ্ছে ঘূর্ণায়মান পদ্ধতি।
বাহাত্তরের সংবিধানে তিন শ আসনে সংসদ নির্বাচনের বিধান করা হয়। আর ১০ বছরের জন্য ১৫টি সংরক্ষিত নারী আসন রাখা হয়। পরবর্তীতে সংরক্ষিত নারী আসন করা হয় ৫০টি। তিন শ আসনের সংখ্যানুপাতে আসনগুলো বণ্টন করা হয়।
দেখা যায়, সংরক্ষিত ৫০ আসনে নারীরা নির্বাচিত হন দলীয় সমঝোতার মাধ্যমে। এ নিয়ে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য জেসমিন টুলী বলেন, এসব কারণে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা যায়নি।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. মো. আব্দুল আলীম জানান, সংরক্ষিত নারীদের জন্য ১০০ আসনের সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। পর্যায়ক্রমে তিন সংসদ নির্বাচনে তিন শ আসনে সংরক্ষিত নারীদের ভোট হবে।
জেসমিন টুলী আরও জানান, অতীতে দেখা গেছে, একজন নারী সংসদীয় আসনে পরাজিত হয়েও সংরক্ষিত আসনে এমপি হয়েছেন। সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে এবার সে সুযোগ থাকছে না।
কমিশন বলছে, দলের ইচ্ছা বা দয়ায় নয়, জনপ্রিয়তার মাপকাঠিতে নির্বাচিত হবেন সংরক্ষিত নারীরা।